ইঙ্গুইনাল হার্নিয়া চিকিত্সার জন্য ভারতের সেরা চিকিৎসকগণ
- লিভার ট্রান্সপ্লান্ট সার্জন এবং এইচপিবি সার্জন, নতুন দিল্লি, ভারত
- 19 বছরের বেশি অভিজ্ঞতা
প্রোফাইলের সারাংশ
- ডাঃ শৈলেন্দ্র লালওয়ানি মণিপাল হসপিটালস, দ্বারকা, নিউ দিল্লির একজন বিখ্যাত গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্ট, যিনি একজন বিশেষজ্ঞ হিসাবে 19 বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতার অধিকারী। লিভার ট্রান্সপ্লান্টেশন এবং হেপাটো-অগ্ন্যাশয় বিলিয়ারি সার্জারিতে তার দক্ষতা রয়েছে।
- গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজির ক্ষেত্রে তার অসামান্য অবদানের জন্য, ডঃ শৈলেন্দ্র লালওয়ানিকে বেশ কয়েকটি পুরস্কার এবং স্বীকৃতি দিয়ে সম্মানিত করা হয়েছে। তিনি দিল্লি মেডিকেল কাউন্সিলের একজন সক্রিয় সদস্যও।
- গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্ট, চেন্নাই, ভারত
- 13 বছরের বেশি অভিজ্ঞতা
প্রোফাইলের সারাংশ
- ডাঃ এম তারকেশ্বরী একজন শীর্ষস্থানীয় গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্ট। তিনি রোগীদের বিভিন্ন সেবা প্রদান করেন এবং আইবিএস-এর সাইটোকাইনে বিশেষজ্ঞ, গর্ভাবস্থায় হেপাটাইটিস বি এবং সিরোসিসে রেনাল ফেইলিউরের চিকিৎসা করেন।
- ডাক্তার দ্বারা প্রদত্ত কিছু পরিষেবা হল: অ্যাসিডিটি চিকিত্সা, গলব্লাডার (বিলিয়ারি) স্টোন চিকিত্সা, মূত্রাশয় ক্যান্সার সার্জারি, ইনফ্ল্যামেটরি বাওয়েল ডিজিজ (IBD) চিকিত্সা এবং আলসারেটিভ কোলাইটিস চিকিত্সা ইত্যাদি।
- ব্যারিয়াট্রিক এবং ল্যাপারোস্কোপিক সার্জন, নতুন দিল্লি, ভারত
- 26 বছরের বেশি অভিজ্ঞতা
প্রোফাইলের সারাংশ
- ডাঃ বন্দনা সোনি 1996 সাল থেকে ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি অনুশীলন করছেন।
- ম্যাক্স হেলথকেয়ারে সিনিয়র কনসালটেন্ট সার্জন হিসেবে যোগদানের আগে তিনি নয়াদিল্লির স্যার গঙ্গা রাম হাসপাতালে মিনিমাল অ্যাক্সেস এবং ব্যারিয়াট্রিক সার্জারি সেন্টারে পরামর্শক হিসেবে কাজ করেছেন।
- তিনি একক সংকল্পের সাথে কঠোর পরিশ্রম করেছেন এবং সফলভাবে অস্ত্রোপচারের ক্ষেত্রে তার নিজস্ব স্থান তৈরি করেছেন।
- জেনারেল এবং ল্যাপারোস্কোপিক সার্জন, নতুন দিল্লি, ভারত
- 65 বছরের বেশি অভিজ্ঞতা
প্রোফাইলের সারাংশ
- ডাঃ বিএমএল কাপুর ভারতের অন্যতম সেরা কোলোরেক্টাল সার্জন। জেনারেল ও ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারিতে তার 65 বছরের বিস্তৃত অভিজ্ঞতা রয়েছে।
- ডাঃ কাপুর নতুন দিল্লির ইন্দ্রপ্রস্থ অ্যাপোলো হাসপাতালের একজন সিনিয়র পরামর্শক হিসাবে কাজ করেন, যেখানে তিনি সাধারণ অস্ত্রোপচার, উন্নত ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি, ন্যূনতম অ্যাক্সেস সার্জারি, ব্যারিয়াট্রিক সার্জারি, ট্রমা সার্জারি, সার্জিক্যাল ক্রিটিক্যাল কেয়ার, ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি, স্তন, কার্ডিওথোরিক, কার্ডিওরোস্কোপিক সার্জারি বিষয়ে বিশেষজ্ঞ। অন্তঃস্রাবী, ভাস্কুলার এবং পুনর্গঠন অস্ত্রোপচার তার বিশেষত্বের মধ্যে রয়েছে।
- লিভার ট্রান্সপ্লান্ট সার্জন এবং এইচপিবি সার্জন, নিউ দিল্লি, ভারত
- 20 বছরের বেশি অভিজ্ঞতা
প্রোফাইলের সারাংশ
- ক্যান্সার, এবং অগ্ন্যাশয়, যকৃত এবং পিত্তথলির সাথে জড়িত অন্যান্য রোগের জটিল অপারেশন করার 20 বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতার সাথে, ডঃ অনুপম সাহা ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাগ্রে গ্যাস্ট্রো ইনটেস্টিনাল এবং হেপাটো-প্যানক্রিটো-বিলিয়ারি সার্জন।
- তিনি গ্যাস্ট্রো-ইনটেস্টিনাল সার্জারিতে 2 বছরের ফেলোশিপের জন্য AIIMS-এ যান। তিনি লন্ডনের কিংস কলেজ হাসপাতালেও লিভার ট্রান্সপ্লান্টেশনে 1 বছরের ফেলোশিপ করেছিলেন।
- তার পুরো কর্মজীবনে, তিনি ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর বিভিন্ন তৃতীয় হাসপাতালে কাজ করেছেন। তার সেবার জন্য তিনি সশস্ত্র বাহিনী কর্তৃক বিশেষ সেবা পদকও পেয়েছেন।
- লিভার ট্রান্সপ্লান্ট সার্জন এবং এইচপিবি সার্জন, নয়ডা, ভারত
- 17 বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা
প্রোফাইলের সারাংশ
- ডাঃ কে আর বাসুদেবন হলেন একজন সার্জিক্যাল গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজিস্ট যিনি ভারতের অন্যতম সেরা হাসপাতালে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।
- তিনি গত কয়েক বছর ধরে PSRI-তে একটি লিভার ট্রান্সপ্লান্ট প্রোগ্রাম প্রতিষ্ঠা করেছেন এবং বজায় রেখেছেন। 1200 টিরও বেশি লাইভ ডোনার লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্টের অভিজ্ঞতার কারণে, তাকে এই ভূমিকার জন্য নির্বাচিত করা হয়েছিল।
- ডাঃ কে আর বাসুদেবন নিয়মিত ঘন ঘন পরিদর্শনের মাধ্যমে তাদের লিভার ট্রান্সপ্লান্ট প্রোগ্রাম বিকাশের জন্য পাকিস্তানের গাম্ভাতে একটি সরকারি হাসপাতালে একটি দলকে প্রশিক্ষণ দিয়েছেন। এই দলটি প্রতি মাসে 8-10টি লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্ট করে।
- এইচবিপি এবং লিভার ট্রান্সপ্লান্ট সার্জন, বেঙ্গালুরু, ভারত
- 35 বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা
প্রোফাইলের সারাংশ
- ডাঃ সঞ্জয় গোভিল একজন দক্ষ এইচবিপি এবং ট্রান্সপ্লান্ট সার্জন। তিনি তার সারাজীবনে কয়েকটি বড় কৃতিত্ব অর্জন করেছেন, যার মধ্যে রয়েছে কর্ণাটকে প্রথম লিভার সেকশন, 2007 সালে কর্ণাটকের একটি সিরোটিক লিভারে প্রথম ল্যাপারোস্কোপিক লিভার রিসেকশন, 2008 সালে কর্ণাটকে প্রথম ল্যাপারোস্কোপিক প্যানক্রিয়েটিক ওডিওডেনেক্টমি, প্রথম ALPPS। 2012 সালে ভারতে পদ্ধতি এবং আরও কিছু।
- তিনি লন্ডনের কিংস কলেজ হাসপাতাল, হংকংয়ের কুইন মেরি’স হাসপাতাল এবং টোকিওর গ্র্যাজুয়েট স্কুল অফ মেডিসিনে লিভার সার্জারি এবং প্রতিস্থাপনের প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।
- লিভার ট্রান্সপ্লান্ট সার্জন এবং এইচপিবি সার্জন, গুরুগ্রাম, ভারত
- 20 বছরের বেশি অভিজ্ঞতা
প্রোফাইলের সারাংশ
- ডাঃ সঞ্জয় গোজা প্রথম ভারতীয় সার্জন যিনি রোবোটিক হেপ্যাক্টমির সঞ্চালনকারী হিসাবে পরিচিত; প্রাথমিক সার্জরোবোটিক হেপাটেক্টমি করার জন্য প্রথম ভারতীয় সার্জন হিসেবে পরিচিত।
- ডাঃ সঞ্জয় গোজা প্রাথমিক সার্জন হিসাবে 1000টিরও বেশি লিভার ট্রান্সপ্লান্ট সার্জারি, সেইসাথে 500 টিরও বেশি হেপাটোবিলিয়ারি প্রক্রিয়া করেছেন৷
- হেপাটোলজিস্ট এবং গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজিস্ট, চেন্নাই, ভারত
- 18 বছরের বেশি অভিজ্ঞতা
প্রোফাইলের সারাংশ
- ডাঃ দীনেশ জোথিমনি একজন হেপাটোলজিস্ট এবং গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজিস্ট যার 18 বছরের বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে।
- ডাঃ দীনেশ জোথিমনি একজন লিভার বিশেষজ্ঞ যিনি যুক্তরাজ্য এবং অস্ট্রেলিয়ায় প্রশিক্ষিত।
- তিনি ওই রোগীদের যত্ন নেন যারা লিভারের রোগে ভুগছেন এবং দক্ষ লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্ট করেন।
- তার আগ্রহগুলি হল তীব্র লিভার ব্যর্থতা, লিভার প্রতিস্থাপন, ভাইরাল হেপাটাইটিস, অটোইমিউন হেপাটাইটিস এবং ERCP
- লিভার ট্রান্সপ্লান্ট সার্জন, নতুন দিল্লি, ভারত
- 30 বছরের বেশি অভিজ্ঞতা
প্রোফাইলের সারাংশ
- ডাঃ সঞ্জীব সায়গাল একজন প্রশিক্ষিত হেপাটোলজিস্ট যিনি এক দশকেরও বেশি সময় ধরে ভারতের বৃহত্তম লিভার ট্রান্সপ্লান্ট প্রোগ্রামে লিভার প্রতিস্থাপনের মেডিকেল টিমের নেতৃত্ব দিয়েছেন
- ডাঃ সঞ্জীব সায়গাল গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজির ক্ষেত্রে একটি উজ্জ্বল নাম এবং একজন বিখ্যাত লিভার ট্রান্সপ্লান্ট বিশেষজ্ঞ যিনি তাঁর কর্মজীবনে 3400 টিরও বেশি সফল লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্ট করেছেন৷
ইঙ্গুইনাল হার্নিয়া চিকিত্সার জন্য ভারতের সেরা হাসপাতাল
ইঙ্গুইনাল হার্নিয়া
ইঙ্গুইনাল হার্নিয়ার কারণ
কিছু কিছু হার্নিয়ার কারণ জানা যায়না। এছাড়া অন্যান্য ক্ষেত্রে সাধারণতঃ নিম্নলিখিত কারণে হার্নিয়া হতে পারে:
- মলত্যাগের সময় অতিরিক্ত চাপ
- পেটের পেশীগুলিতে অতিরিক্ত চাপ পড়া
- ভারী কাজ
- দীর্ঘস্থায়ী কাশি
- পেটের পেশী কোনো দুর্বল অংশ সৃষ্টি হওয়া
- গর্ভাবস্থা
- মূত্রত্যাগের সময় অতিরিক্ত চাপ পড়া
- বারবার হাঁচি হওয়া
অনেক গর্ভবতী মহিলারাই প্রসবের সময় পেটের পেশী দুর্বল হয়ে পড়ার কারণে ইঙ্গুইনাল হার্নিয়া দেখা দেয়, কারণ সন্তানপ্রসবের সমসয় অনেকক্ষেত্রে গর্ভাশয়ের আভ্যন্তরীণ পর্দাটি ঠিকঠাক বন্ধ হয়না। কারো কারো ক্ষেত্রে আবার বেশী বয়সে ইঙ্গুইনাল হার্নিয়া দেখা দেয়। এর মূল কারণ হল ধূমপানের ফলে সৃষ্টি হওয়া দীর্ঘস্থায়ী কাশি বা ভারী কাজ করার ফলে পেটের পেশী দুর্বল হয়ে যাওয়া। সার্জারি বা অন্য কোনো দুর্ঘটনার কারণেও বৃদ্ধাবস্থায় পেটের পেশী দুর্বল হয়ে পড়তে পারে।
হার্নিয়ার জন্য দায়ী এই দুর্বল অংশ মূলতঃ ইঙ্গুইনাল ক্যানাল নামক অংশে সৃষ্টি হয়। এই ইঙ্গুইনাল ক্যানাল হল পেটের অভ্যন্তরে অবস্থিত একটি সরু নলাকার অংশ, যা পুরুষদেহে শুক্রাশয়ে থাকা স্পাৰ্মাটিক কর্ডে অবস্থান করে। নারীদেহে ইঙ্গুইনাল ক্যানাল গর্ভাশয় বা ইউটেরাসকে একটি লিগামেন্টের মাধম্যে ধারণ করে রাখে।এছাড়াও নারীদেহে পিউবিক অস্থির চারপাশে অবস্থিত কোষগুলি যেই স্থলে গর্ভাশয়ের সংযোগকারী কোষের সাথে যুক্ত হয়, সেখানেও ইঙ্গুইনাল হার্নিয়া হতে পারে।
ইঙ্গুইনাল হার্নিয়ার লক্ষণ
- পিউবিক অস্থির চারপাশে ফোলা ভাব
- ফোলা অংশে ব্যথা ও জ্বালার অনুভূতি
- কুঁচকিতে দুর্বলতা অনুভব হওয়া
- কুঁচকিতে ব্যথা
- শুক্রথলির চারপাশে ফুলে ওঠা ও ব্যথার অনুভব।
- ঝুঁকে কাজ করার সময়, ভারী জিনিস তুলতে বা অত্যধিক কাশি হলে অস্বস্তি
- কুঁচকিতে চাপ ধরা ভাব
- কুঁচকিতে ভারী ভাব অনুভূত হওয়া
শিশুদের ক্ষেত্রে উপসর্গ
শিশুদের মধ্যেও ইঙ্গুইনাল হার্নিয়ার প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। মূলতঃ জন্মের সময় পেটের পেশীতে দুর্বলতার কারণেই শিশুদের এই হার্নিয়া হয়। এই অস্বাভাবিক বৃদ্ধি শিশুরা কাঁদলে বা কাশলে স্পষ্টভাবে বোঝা যায়। মলত্যাগের সময় কষ্ট হওয়াও শিশুদের ক্ষেত্রে এই রোগের একটি লক্ষণ। এইসমস্ত পরিস্থিতিতে নবজাতকের খাওয়ার পরিমাণ কমে যেতে পারে, এবং তাদের আচরণেও পরিবর্তন দেখা দিতে পারে। একটু বেশি বয়সের শিশুদের ক্ষেত্রেও কাশি, মলত্যাগের সমস্যা বা দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকার সময় অসুবিধা দেখে বোঝা যায়। এই জটিলতার সাধারণ লক্ষণগুলি হল:
- জ্বর
- হার্নিয়ার ফোলা অংশটি গাঢ় লাল বা বেগুনি হয়ে যাওয়া
- বমিভাব ও বমি হওয়া
- দ্রুত ছড়িয়ে পড়া তীব্র ব্যথা
- মলত্যাগ করতে অসুবিধা
ইঙ্গুইনাল হার্নিয়ার রোগনিরূপণ
ইঙ্গুইনাল হার্নিয়া নির্ধারণ করার জন্য শারীরিক পরীক্ষা অবশ্যপ্রয়োজনীয়। এর জন্য চিকিৎসক আপনার কুঁচকি আশপাশে কোনো ফোলা ভাব রয়েছে কিনা তা অবশ্যই পরীক্ষা করে দেখবেন।
এছাড়াও তিনি আপনাকে কাশতে, দাঁড়াতে বা চাপ দিতে বলবেন কারণ এই সমস্ত ক্ষেত্রে হার্নিয়া সুস্পষ্টভাবে বোঝা যায়। যদি শারীরিক পরীক্ষার মাধ্যমে সরাসরি এই রোগ চিহ্নিত না করা যায়, তবে এর পাশাপাশি চিকিৎসক আপনার নানারকম প্রয়োজনীয় ইমেজিং টেস্ট, যেমন MRI বা সিটি স্ক্যান করাতে পারেন।
ইঙ্গুইনাল হার্নিয়ার চিকিৎসা
ওপেন হার্নিয়া রিপেয়ার
ল্যাপরোস্কোপিক রিপেয়ার
এই সার্জারিতে রোগীর শরীরে ন্যূনতম কাটাছেঁড়া করা হয় এবং এতে রোগীকে অ্যানেস্থেসিয়ার মাধ্যমে পুরোপুরি অজ্ঞান করে নেওয়া হয়। এরপর সার্জেন রোগীর পেটে একাধিক স্থানে ছোট ছোট কেটে নেন। এই সার্জারিতে পেটের অভ্যন্তরের অঙ্গগুলিকে ঠিকঠাক ভাবে দেখার জন্য সার্জেন গ্যাস প্রয়োগ করে পেটের আয়তন বৃদ্ধি করে নেন। এরপর কোনো একটি কাটার মধ্য দিয়ে ক্যামেরযুক্ত ল্যাপরোস্কোপ প্রবেশ করানো হয়। অতঃপর অন্যান্য ছিদ্রগুলি দিয়ে প্রয়োজনীয় যন্ত্র প্রবেশ করানো হয় এবং ক্যামেরার সাহায্যে কৃত্রিম তন্তু দ্বারা হার্নিয়াটি মেরামত করা হয়।
ল্যাপরিস্কোপিক সার্জারিতে সাধারণ সার্জারির তুলনায় অনেক কম জটিলতা থাকে এবং সার্জারি-জনিত কষ্টও অনেক।কম হয়। এই সার্জারির পর রোগী তুলনামূলকভাবে অনেক তাড়াতাড়ি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে পারেন। তবুও কমপক্ষে কয়েক সপ্তাহ সময় লাগে। ল্যাপরোস্কোপিক সার্জারিতে কোনোরকম ক্ষত বা দাগও সৃষ্টি হয়না। যদি কারো বাইল্যাটারাল হার্নিয়া থাকে, তবে তাদের পক্ষে ল্যাপরোস্কোপিক সার্জারিই উপযুক্ত।